পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আমি একচিলতে স্বপ্ন সঙ্গে নিতে চাই

ছবি
   //  আমি একচিলতে স্বপ্ন সঙ্গে নিতে চাই  //  (Link) ও রা বলছে এবার যেতে হবে সময় হয়েছে, ওরা বলছে এবার বাঁধন খুলতে হবে আলগা হয়েছে, স্বপ্ননিয়ে নাড়াচাড়ার সময় শেষ শেষ, কথা দেওয়া, কথা নেওয়া পরিচয়, আলাপচারিতা আর নয়, আর নয় খুনশুটি বাকবিতন্ডা, থমকে গেছে ভীতি অস্থিরতা, ছেদ পড়েছে অনুভূতির অন্তরালে ভালোলাগা, ভালোবাসার সহবস্থানে, অসহায় অস্বস্তি ঘোরাফেরা করে এখানে ওখানে আমার অগোচরে, হেমন্ত বসন্তের আনাগোনা নয় আর, নয় ফুরফুরে বাতাসে তোমার সুগন্ধ, এখন ব‍্যস্ততার অজুহাত এমনই, খুঁজে খুঁজে হাতরানো বন্দীকরা সুখ উন্মোচন তার সার্বিক স্মৃতিচারণে, সব শেলফি ফিকে হয়ে গেছে আজ তবুও তো প্রথম দেখার সেই তুমি আজও আছো যেমন ছিলে তেমনই, পুর্ণিমার জোৎস্না বিছোনো আঁচলে ঢেকে দিতে কি পারো মুখ আমার? আমি একচিলতে স্বপ্ন সঙ্গে নিতে চাই।।

কোল বদল

ছবি
কোল   বদল  (Link) স্ব প্ন ,  এমনই   দেখেছিলে   তুমি   বার   বার বলেছিলে ,  জন্ম   নেবে   এখানেই   আবার , বদল   হবে   কায়া ,  বদলাবেনা উচ্চারিত   স্বর।   হয়তো   সবাই   পাতবে   কান,   এখানে   ওখানে শুনবে   বলে   সেই   ধ্বনি,   যা   বেঁধেছে   বাসা, কালের   স্রোতে   শ্রোতার   অন্তরে   অন্তরে।   পাখী   হয়ে   যদি   তুমি   জন্ম   নাও, আলো   ঝলমলে   শীতের   ভোরে, কান   পাতবো   পাখীদের   কলতানে, খুঁজে নিতে   তোমার   চেনা   সেই   স্বরকে।   মীন   হয়ে   যদি   জন্ম   নাও, ভরা   কটালে   বিলের   খেপলা   জালে, আড়ি   পাতবো   চিনে   নিতে   চেনা   সেই   স্বরকে।   বন্যপ্রানী   হয়ে   যদি   জন্ম   নাও, নিঃশব্দে   ওত   পেতে   শুনবো   শব্দ ,  চুমুকের,   পাহাড়ের   কোল   বেয়ে   আসা   নদীর   স্রোতে।   পতঙ্গ   হয়ে   যদি   জন্ম   নাও, বৃষ্টি   থেমে   গেলে,   ঝিঁঝির   শব্দে   পাতবো   কান , চিনে   নিতে   সেই   আকাঙ্খিত   স্বরকে।   বৃক্ষ   হোয়ে   যদি   জন্ম   নাও, ম্যাগনোলিয়ার   কুড়ি   থেকে   ফুল   ফোটা , চুপিসারে   শুনবো   ভাষা   তার, আনন্দে   হবো   মাতোয়ারা   আমি, আকাশে   দু   হাত   উচিয়ে   বলবো, শোন   সবাই   শোন ,

পিছিয়ে পড়া মানুষ মেলাচ্ছে পা

ছবি
                                   //   পিছিয়ে  পড়া   মানুষ মেলাচ্ছে পা  // (link) পি ছিয়ে পড়া মানুষ মেলাচ্ছে পা জঙ্গল ছাঁটা আঁকাবাঁকা জংলী পথে চলেছে কায়া সঙ্গে ছায়া শেষরাতে পাকস্থলির পরিপাকে বাসি পান্তা কাঁধে পুঁটুলি, হাতে হাঁসুলি বুকে ঝোলান মাদল, সঙ্গী বাঁশরী ওদের ডাক পরেছে ঘুঘুডাঙ্গার মাঠে নাচতে হবে, রঙ্গ হবে, ভবিষ্য পাঠ হবে, ভালো ভালো ভোজ হবে, নগদে নজরানা হবে, সুবিধাভোগী মানুষ শুনছে ওদের পদধ্বনি নিজেদের বাঁচাতে ধরতে চায় ওদের হাত ব ্য বধান বুঝি আর বাধা নয়, তুষ্ট ওরা স্বল্পেই স্বপ্নের ফাঁদে ফেঁসে যাবে ওরা সহজেই। ওরা সভা দেখে, মেলা দেখে, আমোদে মাতে  নাগরদোলার ঘুরপাকের চক্করে ওরা আশমান দেখে, আলোর রোশনাই দেখে, দিন শেষ, এবার ফেরার পালা আস্তানায় অগোছাল পায়ে, মস্তিতে মাতোয়ারা মেজাজে, মাথা থেকে উবেগেছে স্বপ্নিল সভা-ভাষণ পথ পাশে বিছানো শরীর, আচ্ছন্ন সুখ নিদ্রায়। আবার সূর্য ওঠে, এগিয়ে যায় দিন দিনের মতো, সামনে শুকনো মাঠ, গবাদি পশুর দেখা নেই আর।  আড়াল করা মুখ চাপা স্বরে বলে যায় চাঙ্গা করো নিজেকে, শিরদাঁড়া সোজা রাখো গলা চড়িয়ে বল, আমরাও দেশের মানুষ আমরা বাঁচতে চাই সমানে সমানে, আমাদের দাবানো আর যা