পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

हम है भारतवासी

ছবি
  // हम है भारतवासी // धरती की गोद में जन्म लिया, दिल की धड़कन सुनकर उसकी फिक्र हमें किसकी, जब आसमान चूमे हिमालय, पांव छुए गहरा पानी, डर नहीं है हमे किसकी, हम हैं भारतवासी, हम हैं भारतवासी । कदम से कदम मिलाके, हाथ थाम हाथों में, हम आगे हीं बढ़ते हैं,  लिए तिरंगा हाथों में, हिंदू, मुस्लिम, सिख, ईसाई और बहुत हैं अपने भाई, डर नहीं हमें किसीका  चले चलते हैं आगे बढ़ते हैं, हम वही भारतवासी। मातृभूमि की आन बचाने, है कुर्बान जान भी अपनी, लड़ते हैं हम आखरी सांस तक, कसम है हमको शान की अपनी, झुकते नहीं किसी के आगे, हम वो भारतवासी। भाईचारे के बंधन से, बंधे हुए हम भारतवासी, लोहे का है बदन हमारा, ताकत नहीं किसी दुश्मन में, उजाड़ सके जो चमन हमारा, ये हैं हमारे भारतवासी । डर रहा है आज हर दुश्मन देखकर ताकत हमारी, टूट गई हैं हिम्मत उनकी कैसे करे सामना हमारी, हम है भारतवासी । चकित देखकर दुनियावाले बढ़ रहे आगे हम कैसे, हर क्षेत्र में अपने अंदाज से सर उठाकर पर्वत जैसे, हम हैं भारतवासी । इसी धरती पर गंगा बहती है, यहीं बसी है शहीदों की छाया, इसी पवन में गूंज रही है, हर धर्मों की धड़कन, प्यारा है मुझको ये पुण

আলিঙ্গনে আগলে রেখো

ছবি
  // আলিঙ্গনে আগলে রেখো // আহারে, আহ্লাদের জাল বুঝি বুনছিল ওরা, নিশ্চুপ দুপুরে, পানা ডোবার পাড়ে, কেশরের ঝোপে, আলো ছায়ার ভাঁজে।  ফুরফুরে বাতাস জানান দিয়ে যায়,  আমার বৃদ্ধ বুকের পাঁজরের খাঁজে, বলে, বুজছো কেমন, নতুন কিছু কি পেলে? লজ্জা আমার ও তো লাগতেই পারে,  লাজুক মন লজ্জা ঢাকে ওদের দেখে,  কেন বলো এমনটা যে আমারই হ'ল,  হুশের ঘরে হুশটা তবেকি উধাও হ'ল ।  যদি কেউ কারণ খুুঁজতে প্রশ্ন তোলে এমনই, কি এমন ঘটল হেথায় একান্তে সঙ্গোপনে, যা নিয়ে মুখে সবাই, কেন এমন কুলুপ আঁটে?  কেউকি ছিল তেমন, যে কিছু বলতে পারে? ওগো তোমরা সবাই সাক্ষী থেকো,  জনতার আদালতে বিচার উঠতে পারে,  কারনে অকারনে চুলচেরা ব‍্যাখ‍্যায় কারো কারো সম্পর্কে, ছেদ পরতেই পারে। ধৈয‍্য ধরে আমাকে এখন সব শুনতে হবে,  অপব‍্যাখ‍্যা কটুক্তি আমাকেই তো সইতে হবে,  আমি এই আছি, এই নেই, সব কথার মাঝে কথা দিচ্ছি, যতই পাঁচ কান হোক এ সবাই নিয়ে, প‍্যাঁচে পরলে ওরা, আমি কিন্তু পাশেই আছি। আকাশ আমায় কানে কানে বলে গেল,  এমন বয়েসে কেমনটা ছিলে, আছে কি মনে? "বিলক্ষণ আছে, থাকবেনা আবার, রসিকজনের এখনও কেউ কেউ মস্করায় মাতে" ভাবনায় মিল পেলে, আপন ভেবে কা

রাজ মুখোশ

ছবি
  //   রাজ  মুখোশ // রাজ  মুখোশে  সেজেছো তুমি, এমনই, অহংকারে টইটুম্বুর তুমি, মানিয়েছে তোমায়, তেমনই। মাপছো নিজেকে তাদেরই সঙ্গে, রাঙাচ্ছো চোখ যাদের, তাদেরই তোষামোদে  তুষ্ট তুমি, রয়েছে তারাই পাশে। ঔদ্ধত্যের পরিধি তোমারো বাড়ছে প্রতি রাতে ভাবছ তুমি এবার বুঝি মুঠোয় পাবে ঐ আকাশটাকে। হয়েছে সময় বেড়িয়ে পরো গন্ডি ছেড়ে ধরতে আলো, চলার পথে চলতে থাকো সন্ধানে থাকো তেমন কারো যারা বিত্তো মাপে তোমার চেয়ে ঢের খাটো। নিশ্চিত আমি, হাতরে হাতরে হরবখত, হতাশ তুমি হবেই হবে। দেখতে থাকো চোখ উঁচিয়ে বিত্তে ওরা কত বড়ো  চেষ্টা করেই দেখো দেখি টিকিটা যদি ছুঁতে পারো। পরখ করে দেখতে পারো, অহম ভাবের এমন মুখোশ, আছে কি তেমন মুখে কারো? খোলা আকাশের আচ্ছাদনে, বর্ষার টিপ টিপ বৃষ্টি গায়ে, গঙ্গা, কেমন সুখে, নাইছে দেখ,  চাইলে, তুমিও তো নাইতে পারো, সব কালিমা মুছতে পারো, রাজ মুখোশ দূরে ঠেলে শুদ্ধিকরণ করতে পারো।।

লালবাবু

ছবি
// লালবাবু // চার দশক পরে পরন্ত দুপুরে ফিরে এলে লালবাবু , ধবধবে ধুতি , খোলা বুক , ঠোঙা হাতা শার্ট , আলতা হাতে কাঁচের কলস , কালো ফ্রেমে মোটা কাঁচ , হাঁস - পানা শরীর , আলতা - মাখা মুখ ।   মা লক্ষী , রাজলক্ষী , সতীন , গিন্নী , এয়োতী , তৈরী সবাই , কাঁধ বেয়ে এলিয়ে যায় , রিঠে ধোওয়া কেশ , ঝামা মাজা পায়ে , সুচারুর বেশ ।   এলে লাল বাবু ? এক ঝলক হাসি , এ গালে সে গালে , অভিমানে অগোচরে ।   আসন বাঁধানো উঠোন , আয়েশের গালে খিলি করা পান , তুলে দেয় তুলতুলে চরণ , রং ধরা কোঁচানো কোলে , তুলি হোল আঙুল তার , এলিয়ে যায় আলতায় , বিলাসের পরশ দিয়ে , পায়ের আঙুলে তার ।   ছোট বেলায় , বড় সাধ ছিল , লালবাবু হব , তখন কৈশোরের মাঝ বেলা , উজ্জল আলোয় প্রেম - প্রেম খেলা. বড়দের গোল গোল মুখে , ড্যাবডেবে চোখে , বিশেষণ জোটে বিশ্ব বখাটে ।   হিংসে হয় লালবাবু , জিতেছ তুমি বারবার , অবারিত দ্বার তোমার , পুরুষের অবর্তমানে , আসন তোমার অন্দরের আড্ডায় , ষোড়শী প্রেয়সী